নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির ৩ টি গ্রুপ রয়েছে যার মধ্যে একটি মোঃ সাইফুল ইসলাম ও মোঃ বাতেন গ্রুপ, দ্বিতীয়টি মাহাতাব চৌধুরী ও সোহারাব হোসেন প্রস্তাবিত গ্রুপ এবং তৃতীয়টি হচ্ছে ব্রিঃজেঃ হাবিবুর রহমান ও আসলাম চৌধুরী প্রস্তাবিত গ্রুপ।
৫ই আগষ্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালানোর পরে মোঃ সাইফুল ইসলাম ও মোঃ বাতেন গ্রুপ অনুমোদন ছাড়াই সারাদেশে বিএনপি’র নাম করে অবৈধভাবে দখল করে আছে।
এবিষয়ে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিত‘র ব্রিঃজেঃ হাবিবুর রহমান ও আসলাম চৌধুরী প্রস্তাবিত গ্রুপের সাধারন সম্পাদক প্রার্থী আসলাম চৌধুরী বলেন, তিনটি গ্রুপকেই শ্রম অধিদপ্তর থেকে আগামী ৩০ নভেম্বর ২০২৪ইং তারিখে একত্রিত হয়ে আলোচনার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু আশংকা রয়েছে যদি এই তিনটি গ্রুপ একত্রিত হয় তাহলে ত্রি মুখি সংঘর্ষ হতে পারে।
তিনি আরও বলেন, মোঃ সাইফুল ইসলাম ও মোঃ বাতেন গ্রুপকে এনায়েত উল্লাহ গংদের প্রেতাত্মা নামধারী বিএনপি’র বর্তমান দখলদার বলা যায়। কারন তারা কোন প্রকারের বৈধতা ছাড়াই যেভাবে দখল বাণিজ্যে মেতে উঠেছে তা কোন ভাবেই মেনে নেয়ার মতো নয়। তাই আমরা আশংকা করছি যে, যদি শ্রম অধিদপ্তরের কথা মতো তিনটি গ্রুপ একত্রিত হয় তাহলে ত্রি মুখি সংঘর্ষ হবে।
জানা গেছে, ঢাকা পরিবহন মালিক সমিতির আওয়ামিলীগ সময়র্থীত নামধারী বিএনপি সমর্থক মালিকরা বর্তমানে মালিক সমিতি দখল করেছে। এখন তারাই আওয়ামিলীগের মদদে দেশের পরিবেশ অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে পরিবহন ক্ষাতকে ব্যবহার করার পায়তারা করছে এবং তারাই সরকারের বিরুদ্ধে অংশ নিবে বলে মনে করছেন আসলাম চৌধুরী। এর মধ্যে মোঃ সাইফুল ইসলাম ও মোঃ বাতেন গ্রুপের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক রিপন আওয়ামী লীগের সক্রীয় নেতা ছিলেন বলেও প্রমান পাওয়া গেছে ……..