নিজস্ব প্রতিনিধি: ময়মনসিংহের ভালুকায় উপজেলা বিএনপির অফিস ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ১৯৮ জনের নাম উল্লেখ করে ২০০ জনকে অজ্ঞাত আসামী করে বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাতে উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মজিবুর রহমান মজু বাদী হয়ে ভালুকা মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-১১
থানা সূত্রে জানা যায়, ভালুকা উপজেলা বিএনপির অফিস ২০১৮ সালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় সাবেক এমপি কাজিম উদ্দিন আহমেদ ধনু ও এম এ ওয়াহেদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা, সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রফিক ও আবুল কালাম আজাদ, পৌর মেয়র ডা. মেজবাহ উদ্দিন কাইয়ূম, উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহবায়ক ও ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম পিন্টু, আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আফরোজ খান আরিফ, মল্লিকবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান এস এম আকরাম হোসাইন, রাজৈ ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, মেদুয়ারী ইউপি চেয়ারম্যান জেসমিন নাহার রাণী, ভরাডোবা ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলম তরফদার, ডাকাতিয়া ইউপি চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ হারুন, হবিরবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ বাচ্চু, রাজৈ ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাদশা, ধীতপুর ইউপি চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান খান শারফুল, ভালুকা ইউপি চেয়ারম্যান শিহাব আমীন খান, ডাকাতিয়া ইউপি সাবেক চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার মাসুদ পারভেজ, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আনিছুর রহমান খান রিপন ও সাধারণ সম্পাদক এজাদুল হক পারুল, আঞ্চলিক শ্রমিকলীগ সভাপতি নজরুল ইসলাম সরকার, সেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি জাকির হোসেন শিবলী, যুবলীগের সহসভাপতি কামরুজ্জামান পিন্টু, যুবলীগ নেতা তসলিম খান, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড সাদেক হোসেন তালুকদার, ভালুকা পৌরসভা ৪নং ওয়ার্ড কমিশনার আনছারুল ইসলাম সবুজ, ভালুকা পৌরসভা ৫নং ওয়ার্ড কমিশনার তওহিদুল ইসলাম আপন, মনিরুল ইসলাম ওরফে জঙ্গলইল্যা মনিরসহ সহ ১৯৮জন।
ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ শাহ কামাল আকন্দ জানান, তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।