জাতীয় গণমাধ্যম কমিশনের উদ্যোগে ১৬ ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস উৎযাপন… 

কাজী আশরাফুল আলম: জাতীয় গণমাধ্যম কমিশন কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে ১৬ ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আনন্দ মিছিল ও  আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।১৬ই ডিসেম্বর রবিবার ২০২৪ সকাল ১১ টায়  সোসাইটি অব জাতীয় গণমাধ্যম কমিশন কেন্দ্রীয় কার্যালয় মা ভবনের সামনে থেকে আনন্দ মিছিলটি বের হয়ে ঢাকা আব্দুল্লাহপুর মহাসড়কের আজমপুর প্রদক্ষীণ  শেষে উত্তরা ৯ নং সেক্টর ফ্লাইওভার এর নিচে  সংক্ষিপ্ত আলোচনার মাধ্যমে শেষ হয়। আনন্দ মিছিল ও আলোচনা  অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় গণমাধ্যম কমিশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও টঙ্গী প্রেসক্লাব এর সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ কালিমুল্লাহ ইকবাল। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় গণমাধ্যম কমিশনের সহ-সভাপতি ও ঢাকা প্রেসক্লাব এর সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মোসলে উদ্দিন বাচ্চু।  বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি বরুন আচার্য্য।  বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক ঐক্য বাণী পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ওয়াজ উদ্দিন।  জাতীয় গণমাধ্যম কমিশন এর উপদেষ্টা মোঃ আজহারুল ইসলাম মজনু 

আরো উপস্থিত ছিলেন জাতীয় গণমাধ্যম কমিশনের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ কামাল খান।  অনলাইন ভার্সন জনতার ক্রাইম প্রকাশক ও সম্পাদক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।  অনলাইন ভার্শন ঢাকার ক্রাইম ও গণমাধ্যম কমিশন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আবু সাঈদ মৃধা। দৈনিক রোজ খবর অনলাইন  ভার্সন সম্পাদক ও প্রকাশক মোহাম্মদ বাচ্চু আলী তালুকদার। 

দৈনিক আজকের আলোকিত সকাল ও জাতীয় সাপ্তাহিক তদন্ত রিপোর্ট এর স্টাফ রিপোর্টার কাজী আশরাফুল আলম।  জাতীয় সাপ্তাহিক মুক্ত বাংলা পত্রিকার রিপোর্টার মোছাম্মৎ শিরিন আক্তার।  জাতীয় সাপ্তাহিক মুক্ত বাংলা পত্রিকার রিপোর্টার মোছাম্মদ রূপালী খাতুন।  সাংবাদিক মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন। মোহাম্মদ তানভীর আহমেদ দ্বীন মোঃ সেলিম হোসাইন মোহাম্মদ সোহেল হোসাইন, মোঃ সাইমন রুপন।  মোঃ তানভীর,মোহাম্মদ মানিক মিয়া, মোহাম্মদ আবু সাঈদ সহ স্থানীয় সাংবাদিকবৃন্দ। 

জাতীয় সাংবাদিক কমিশন এর সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মনির হোসেন এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোহাম্মদ কালিমুল্লাহ  ইকবাল বলেন আমরা ৫২র ভাষা আন্দোলন দেখেছি একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধ দেখেছি ২৪ এর গণঅভ্যুত্থান  দেখলাম কিন্তু আমরা এখনো স্বাধীনতা অর্জন করতে পারি নাই। দেশে বৈষম্য বিরাজমান, সাংবাদিকরা পদে পদে হেনস্তার শিকার। অনতিবিলম্বে আমাদেরকে অপসংস্কৃতি হতে বেরিয়ে আসতে হবে। স্বাধীনতার সুফল প্রতিটি মানুষের মাঝে ছরিয়ে দিতে হবে।  আলোচনা শেষে সকল অতিথি ও সাংবাদিকদের মাঝে মধ্যাহ্ন ভোজের আয়োজন করা হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *