নিউজ ডেস্ক :অনুসন্ধানে জানা যায় আপোষহীনভাবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সম্প্রতি একটি রাজনৈতিক দলের নেতার বিরাগভাজন হন কোনাবাড়ি থানার ওসি।ঐ নেতার প্ররোচনায় একটি হত্যা মামলার সূত্র ধরে থানায় যায় অনলাইন টিভি চ্যানেল এস এর সাংবাদিক সালাহউদ্দিন আহাম্মেদ।এ ব্যাপারে তথ্য জানতে চাইলে ওসি সালাহউদ্দিন তাকে হোয়াটসঅ্যাপ এ সকল সাংবাদিকদের তথ্য শেয়ার করা হয়েছে বলে উনি তাঁর উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সাথে মিটিং রয়েছে বলে উঠতে চান।এমতাবস্থায় উক্ত সাংবাদিক তাকে ইচ্ছাকৃত ক্ষিপ্ত করার উদ্দেশ্যে তথ্য পর্যাপ্ত নয় বলে আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে চান।তখন ওসি তাকে বিস্তারিত আর কি বলবো বলে পূর্ব পরিচয়সূত্রে একান্ত পরিবেশে কিছু কথা বলেন,যা উক্ত সাংবাদিক পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী গোপনে ভিডিও রেকর্ড করে।পরবর্তীতে উক্ত রেকর্ড সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে ওসির মানহানির লক্ষ্যে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছে। বোদ্ধামহলের অভিমত, যদি কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকে, তা প্রমাণের জন্য আইনসম্মত পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়। এভাবে গোপনে ভিডিও ধারণ করে কাউকে হেয় করা বা ব্ল্যাকমেইল করার চেষ্টা সাংবাদিকতার নীতিমালারও পরিপন্থী।