লংমার্চে অংশ নিতে নয়াপল্টনে বিএনপি নেতাকর্মীদের ভিড়

অনলাইন ডেক্স: ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে ঢাকা থেকে ত্রিপুরার আগরতলা অভিমুখে লংমার্চে যোগ দিতে বিএনপির তিন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা নয়াপল্টনে জড়ো হয়েছেন।

আজ বুধবার সকাল ৮টায় নয়াপল্টন থেকে লংমার্চ শুরু হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্তে গিয়ে শেষ হওয়ার কথা। তবে সকাল থেকে নেতাকর্মীরা জমায়েত হলেও এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মসূচি শুরু হয়নি।

লংমার্চকে কেন্দ্র করে নয়াপল্টন এলাকা লোকারণ্য হয়ে উঠেছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হওয়া নেতাকর্মীরা বিভিন্ন স্লোগানের মাধ্যমে ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদ জানাচ্ছেন।

লংমার্চের রুট: লংমার্চটি নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে পল্টন-ফকিরাপুল-ইত্তেফাক মোড় হয়ে ফ্লাইওভার দিয়ে সাইনবোর্ড, চিটাগং রোড, কাঁচপুর মোড়, তারাবো, ভুলতা, গাউছিয়া, মাধবদী, ভেলানগরসহ বিভিন্ন স্থানে পথসভা করে আখাউড়া স্থলবন্দরে পৌঁছাবে।
সমাবেশ ও পথসভা: বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানিয়েছেন, লংমার্চ শুরুর আগে নয়াপল্টনে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হবে। সেখানে যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না প্রধান অতিথি এবং স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি এস এম জিলানী প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেবেন। সভাপতিত্ব করবেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব।

ভৈরবে একটি পথসভা অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে প্রধান অতিথি থাকবেন স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি এস এম জিলানী এবং সভাপতিত্ব করবেন যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না।

আখাউড়া স্থলবন্দরে লংমার্চের সমাপ্তি হবে। সেখানে সমাপনী সমাবেশে বক্তব্য দেবেন যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না এবং সভাপতিত্ব করবেন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী।

শায়রুল কবির খান আরও জানান, আখাউড়া পৌঁছানোর আগে প্রায় দুই কিলোমিটার পথ হেঁটে নেতারা সমাবেশস্থলে যোগ দেবেন। জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং ছাত্রদলের নেতারা পুরো লংমার্চে অংশ নেবেন।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।