গত ২৯ জুন রোববার ইউপি চেয়ারম্যান কর্তৃক পরিষদে সাংবাদিক লাঞ্চিত সহ বিভিন্ন শিরোনামে একাধিক অনলাইন মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে যাহার একটি অংশে চেয়ারম্যান বেলঘর দক্ষিন কে নিয়েও লিখা হয় বলে আমার নজরে আসে। উক্ত প্রকাশিত নিউজে আমাকে নিয়ে লেখাটুকু উদ্দেশ্য মূলুক ও আমার মানহানি করে বলে আমি মনে করি। তাই উক্ত প্রকাশিত সংবাদের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদে কুমিল্লা জেলা লালমাই উপাজেলাধীন বেলঘর দক্ষিন ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন ভূইয়া গাজী জানায়, ঘটনার দিন আমি স্থানীয় রাজনৈতিক নের্তৃবিন্দ ও গন্যমান্য বৃক্তিবর্গদের নিয়ে আমার অফিস কক্ষে একটি গ্রাম্য সালিশ কার্যক্রম করতেছিলাম। পাশেই পরিষোদের হল রুমে নির্ধারিত ডিলারের মাধ্যে টিসিবির পন্য বিতরন চলতেছিলো।এমতবস্থায় সাংবাদিক মতিন ভাই আমাকে টিসিবি পন্য বিতরন নিয়ে আমাকে প্রশ্ন করলে আমি উত্তর দেওয়া অবস্থায় মতিন ভাইকে বাহির থেকে কে বা কাহারা ডেকে নিয়ে যায়, কিছুক্ষণ পর মতিন ভাই অফিস রুমে এসে বলে তাকে কারা যেনো মারধর করে হাতে থাকা মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে যায় এ কথা বলে তিনি তাৎক্ষণিক পরিষোদ থেকে চলে যায়। পরক্ষনে আমি স্থানীয় নের্তৃবিন্দ ও গ্রাম পুলিশের সহযোগিতায় তার মোবাইলটি উদ্ধার করে উনার কাছে পৌছিয়ে দেওয়ার ব্যাবস্থা করি।
এদিকে টিসিবি পন্য বিতরনের বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান বলেন,আমি দীর্ঘদিন পর অফিসে যোগদান করেছি, এর আগে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শালমের উপস্থিতিতে এ কার্যক্রম হতো। ঘটনার দিন নির্ধারিত ডিলারে মাধ্যমে স্মার্ট কার্ডধারী ব্যাক্তিরা পন্য পাচ্ছে কিনা তা যাচাই করতে আমাদের ইউপি সচিব কার্ড গুলো যাচাই করার জন্যে তার কাছে সংরক্ষ করছিলো যা পরেক্ষনে স্ব স্ব কার্ড ধারী ব্যাক্তিদের কাছে হস্থান্তর করে। এর বাহিরে আর কিছু না।
প্রতিবাদে তিনি আরো বলেন, এখানে আমার বিরুদ্ধে বলা চেয়ারম্যানের কাছে প্রশ্ন চাওয়ায় সাংবাদিক লাঞ্ছিত তা সম্পূর্ণ ভাবে উদ্যোশ্য মূলক মিথ্যে ও বানোয়াট। আসল ঘটনাটি দামাচাপা দিয়ে আমার উপর এমন মিথ্যে সংবাদ প্রকাশ করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন ভূইয়া গাজী।