খিদিরপুর ইউনিয়নের সাহস ও সংগ্রামের নাম আবুল ফজল

মোঃ তাজুল ইসলাম বাদল মনোহরদী নরসিংদী প্রতিনিধি। আবুল ফজল খিদিরপুর ইউনিয়ন বিএনপির আস্থার বাতিঘর।

খিদিরপুর ইউনিয়নের রাজনীতির আকাশে একটি উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম আবুল ফজল। তিনি শুধু একজন সভাপতি নন, বরং একজন অভিভাবক, একজন সাহসী পথপ্রদর্শক যিনি দীর্ঘদিন ধরে খিদিরপুর ইউনিয়ন বিএনপির হাল ধরেছেন অক্লান্ত পরিশ্রম ও সাহসিকতার সঙ্গে।

জনাব আবুল ফজল সাহেব কখনো দুঃসময়ে পালিয়ে যাননি, বরং সংগঠনের প্রতিটি সঙ্কটে বুক চিতিয়ে সামনে দাঁড়িয়েছেন। তিনি কখনো দলের সুসময়ের সুযোগসন্ধানী নেতা ছিলেন না; ছিলেন দুঃসময়ের নির্ভরতার নাম। কর্মীদের প্রতি তাঁর ভালোবাসা, যত্নশীল আচরণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিচক্ষণতা তাঁকে খিদিরপুর ইউনিয়নের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

তার নেতৃত্বে খিদিরপুর ইউনিয়ন বিএনপি আজ সংগঠিত, শক্তিশালী এবং একতাবদ্ধ। তৃণমূলের নেতা থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণ পর্যন্ত সবাই জানে, এই মানুষটি দলের জন্য নিঃস্বার্থভাবে কাজ করেন। তিনি নিজের স্বার্থ না দেখে, দলের স্বার্থকে প্রাধান্য দেন – আর এখানেই তাঁর সবচেয়ে বড় পরিচয়।

দলের প্রতি তাঁর অবদান, কর্মীদের পাশে থাকা, এবং প্রতিটি সংকটে দলের পতাকা উঁচু রাখার চেষ্টা তাঁকে আজ জনগণের হৃদয়ে স্থায়ীভাবে স্থান করে দিয়েছে।

বদনামের কাঁটা সাফল্যের পথের অংশ

সত্যিকার নেতার পথ কখনো সহজ হয় না। যে মানুষ জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকেন, তাঁকে হিংসা ও ষড়যন্ত্রের মুখোমুখি হতেই হয়। আবুল ফজল সাহেবও এর ব্যতিক্রম নন। তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হয়েছে, কিন্তু জনগণ জানে কোনটি সত্য আর কোনটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যাচার।

তিনি বলেন, “সুনামের পাশে বদনাম থাকবে—এটাই বাস্তবতা। আমি দল করি আল্লাহকে হাজির নাজির রেখে, তাই মানুষের ভালোবাসাই আমার বড় প্রাপ্তি।”

ভবিষ্যতের পথচলা

খিদিরপুর ইউনিয়নের নেতা-কর্মীরা বিশ্বাস করেন, জনাব আবুল ফজল সাহেবের নেতৃত্বেই ইউনিয়নের বিএনপি সামনের দিনগুলোতেও ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাবে। তাঁর অভিজ্ঞতা, বলিষ্ঠতা এবং দূরদর্শিতা নতুন প্রজন্মের নেতাদের জন্য এক আদর্শ হয়ে থাকবে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *