নিজস্ব প্রতিবেদক। মেহেরপুর জেলার গাংনী থানার বামুন্দি বাজার এলাকায় প্রবাসী এনাজুল হক এর বাড়ি ভাঙচুর ও অবৈধভাবে দখল সিস্টার অভিযোগ উঠেছে মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী প্রবাসী এনাজুল হক মেহেরপুর পুলিশ সুপার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায় এনাজুল হক পিতা মৃত হাজী আসাদুল হক গ্রাম বামুন্দি ক্যাম্প রোড৷ ডাকঘর বামুন্দি- ৭১১০।থানা গাংনী জেলা মেহেরপুর । এনাজুল বলেন আমি একজন প্রবাসী আমাদের প্রতিবেশী মতিয়ার রহমান ও মোহাম্মদ আশরাফুল হক সর্ব পিতা মৃত মকবুল হোসেন গ্রাম বামুন্দী ক্যাম্প রোড ডাকঘর বামুন্দি ৭১১০ থানা গাংনী জেলা মেহেরপুর। আমি প্রবাসে অবস্থানরত অবস্থায় আমার দুই ভাইকে মারধর করে এবং আমাদের বসত ভিটার সীমানার ভিতরে জবরদখল ভাবে সীমানা খুঁটি স্থাপন করে ২০/৬/২০২৪ তারিখে সকাল ৮ঃ০০ ঘটিকার সময় আমি মোঃ মতিয়ার রহমানের সাথে আলোচনা করে খুঁটিটা উঠায় ফেলি। পরবর্তীতে সে তার ভাই ভাস্তিদের ডেকে আমাদের সাথে দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয় এবং হুমকি ধামকি দেয় । আমাদের বাসার সিকিউরিটির জন্য ওয়াল দেওয়া সিসি ক্যামেরা লাগানো ও ইলেকট্রিক লাইন দেওয়াতে বাধা প্রদান করে আসছে। এমনকি কোন প্রকার কাজকর্ম করতে গেলেই বাধা সৃষ্টি করে আসছে। বর্তমানে আমি এবং আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এমত অবস্থায় আমি মেহেরপুর জেলা পুলিশ বরাবর রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা সহ স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি রক্ষার্থে আবেদন করি। আমি প্রবাসী প্রবাসে থাকাকালীন অবস্থায় আমার পরিবার পরিজনের কাছ থেকে জানতে পারি যে আমাদের ওয়ারিশ সূত্রে ও ক্রয় সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তির সীমানার ভিতরে জোরপূর্বক ভাবে মাটি খুঁড়ে কাঠের খুঁটি পুঁতে রাখে । আমার প্রতিবেশীরা।
আমি বিগত ১২/৬/২০২৪ তারিখে নিজ দেশে আসে এবং গত ১৫/৬/২০২৪ নিজ বাড়িতে আসি। গত ২০/০৬/২০২৪ তারিখে সকাল আনুমানিক ৮টার সময় আমি আমার ভাইদের নিয়ে প্রতিবেশীর সাথে কথা বলে কাঠের খুঁটিটা উঠায় ফেলি। পরবর্তীতে আমার প্রতিবেশীরা হচ্ছেন মোহাম্মদ মতিয়ার রহমান মোঃ এনামুল হক মোঃ সালাউদ্দিন মোঃ মমিনুল হক সর্ব পিতা মৃত মকবুল হোসেন সাং বামুন্দী ক্যাম্পারা পোস্ট বামন্দি থানা গাঙ্গুল জেলা মেহেরপুর। আরো অজ্ঞাতনামা অনুসারীরা চড়াও হয় এবং মার মুখে আক্রমণ করতে আসলে পথ চলাচলকারী লোকজন ও ক্যাম্পের কর্মরত কর্মকর্তারা এসে পরিস্থিতি শান্ত করেন । ফেসবুক লাইভে এসে সুইট আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। আমাকে প্রবাসী সন্ত্রাসী বলে গালি দেয়। মোহাম্মদ মতিয়ার রহমান প্রকাশ্যে ঘোষণা দেন আমার বাড়ি ঘর বলডুজার দিয়ে গুড়ীয়ে দেওয়ার । হুমকি দেয় কেউ বলে যে তোদের পায়ের নিচে মাটি রাখবো না। আমাদের দোকানের সামনে পরিচিত লোকজনদের সাথে আলাপ রত অবস্থায় সুইটের আদেশে মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম পিতা মৃত দুলু মিয়া । আরো দুইজন অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসী আমাকে প্রাণ নাসের হুমকি দেয়। এবং তাৎক্ষণিক আমি আমার বাড়ির ভিতরে চলে আসি। মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সব সময় আমার চলাফেরা কে পর্যবেক্ষণ করিতেছে এমত অবস্থায় আমি ও আমার পরিবারের সদস্যগণ তাহাদের অত্যাচারে বা ভয় নির্ঘুমাত করিতেছি এবং তাহাদের নেতৃত্বে সময় আমার এবং আমার পরিবারের প্রাণনাশের আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছে। যেকোনো সময় ঘটতে পারে অনেক আগে কিন্তু ঘটনা তাই প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে আমরা এর সুস্থতা ও অন্তর মধ্যে দিয়ে সঠিক বিচারের জোর দাবি জানাচ্ছি।