ডেসকো নির্বাহী প্রকৌশলী টঙ্গী পূর্ব বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল্লাহ বায়েজিদ এর ক্ষমতার অপব্যবহার দেখবে কে।।।

বিশেষ প্রতিনিধি: সাংবাদিক হওয়ায় ডেসকো নির্বাহী কর্মকর্তার গাএ দাহ একমাস যাবত বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন।। দেখবে কে।।।

বিদ্যুৎ মিটার এর পূর্ণ লাইন সংযোগ দেওয়ার আবেদন করার পরও দীর্ঘদিন লাইন সংযোগ না দেওয়ায় ডেসকো টঙ্গী পূর্ব বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল্লাহ বায়েজিদ নির্বাহী প্রকৌশলীর কাছে জানতে চাওয়া হলে,দীর্ঘ 15 দিন যাবত অন্ধকারে আছি, কষ্টে আছি, কেন আপনারা কিছু করছেন না।

আর এই কথাই হল সাংবাদিক হওয়ায় প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল্লাহ বায়েজিদ নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে ভুক্তভোগী আলী আকবর পরিবারের কাল।

মিটারের সমস্যা হওয়ায় পূর্ন মিটার সংযোগ করার মিটার আবেদন করেন ডাক্তার আলী আকবর এর পক্ষ থেকে সাংবাদিক শামীম খানম।

আবেদন করা হয় গত 14 ই জুলাই। মিটার নং ০১৩২২৯। আবেদন দেওয়ার ১০ দিন পরেও যখন কোন সমাধান আসেনি নতুন লাইনের ওই বিষয়ে জানতে চাওয়া হলো শাহিদুল ইসলাম এর কাছে। তিনি জানান, প্রকৌশলী মোঃ আব্দুস সোহেল খানের কাছে যান।

সোহেল খানের কাছে যাওয়ার পরেই শুরু হয়ে গেল মিটার টেস্টের নামে নানা প্রতারণা। শুরু থেকে বলা হয়েছে মিটারের কোন সমস্যা নেই জানিয়েছেন তদন্ত অফিসার আব্দুল জলিল। আব্দুল রহিম মিটার রিটার অফিসার জানিয়েছেন মিটারের কোন সমস্যা নেই। সমস্যা শুরু হয়ে গেল প্রকৌশলী মোঃ আব্দুস সোহেল খানের কাছে গিয়ে ।মিটার টেস্টের নামে। ১০০% এর মধ্যে ৮০% দেখিয়েছে তারা অবৈধ। মিটারের লাইন লাগাচ্ছি, দিচ্ছি ,বলে বিভিন্ন জায়গায় স্বাক্ষর নিয়ে অবশেষে বলেন ,চার লক্ষ থেকে 5 লক্ষ টাকা দেন আপনাদের জরিমানা। কিসের জরিমানা জানতে চাইলে সাংবাদিক শামীমা খানমকে মামলার ভয় দেখিয়ে বাড়ি ও জমির বিক্রি করে মিটারের টাকা আদায় করলে এই জরিমানার টাকার সুদ হবে না বলে জানান, আব্দুল্লাহ বায়েজি  নির্বাহী প্রকৌশলী। উপরুক্ত বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মী আব্দুল্লাহ বায়েজিদের সাক্ষাৎকার নিলে তিনি জানান, জায়গা জমি বিষয়ের কথাটা বলা আমার ঠিক হয়নি।

তবে আমরা তদন্ত শুরু করেছি এক মাস আগে। অথচ আবেদন দেওয়ার পরেও  তদন্ত পাঠিয়েছে ওই তদন্তের কোন রিপোর্ট দেখাতে পারেনি। কত টাকা জরিমানার বিল সাজিয়েছেন সেই বিলের কাগজ ও তারা সাংবাদিকদের কে দেখাতে পারেনি। উক্ত বিষয়ে তত্ত্বাবধায়ক সাইদুর রহমানের কাছ পুরো নাটকীয় বিষয় জানালে তিনি বলেন, ২৯ শে জুলাই দুপুর বারোটার মধ্যে একটা সমাধানের চেষ্টা করব। অথচ ৩০ শে জুলাই সকালে সাইদুর রহমানের মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, তিনি কোন পাত্তাই দেয়নি ভুক্তভোগী পরিবারদের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *